★★শৈবাল & ছত্রাক★★
**---------------------------**
'
★শৈবাল বিষয়ে স্ট্যাডিকে-ফাইক
োলজি
★ছত্রাক বিষয়ে স্ট্যাডি-মাইকোলজি।
'
★বিভিন্ন শৈবালের পরিচয়:-
*ভাসমান শৈবাল-ফাইটোপ্লা
কটন।
*পানির নিচে জন্মানো -বেনথিক।
*পাথরের গায়ে -লিথোফাইট।
*টিস্যুভ্যন্তরে জন্মানো-এন্ডোফা
ইট।
*অন্য শৈবালের গায়ে জন্মানো-এপিফাইট।
"
★ফ্লাজেলা:-
* যুক্ত (সচল)-Chlamydomonas.
*ছাড়া (নিশ্চল)-Chlorella.
'
★ফিলামেন্টাস:-
*অশাখ-Spirogyra,Ulothirix.
*শাখান্বিত-Chaetophora.
'
★কলোনি:-
*সচল-Volvox.
*নিশ্চল-Macrocystis.
'
*মধ্যপর্ব বিশিষ্ট-Chara
*দেহ লম্বা পাতার ন্যায়- Ulva.
*হেটারোট্রাইকাস-Chaetophora spp.
*দেহ থ্যালয়েড নয়-Sargassum.
"
"
★সন্ঞিচ খাদ্য (VVI) :-
* Rhodophyta-ফ্লোরিডিয়ান স্টার্চ।
*Phaeophyta-ল্যামিনারিন & ম্যানিটল।
*Chlorophyta-স্টার্চ।
'
'
★শৈবালের জনন পদ্বতি:-
'
১.অঙ্গজ জনন:-
*দ্বিবিভাজন।
*খন্ডকায়ন।
*টিউবার।
*কুড়ি সৃষ্টি।
*কোষ বিভাজন।
'
★★অযৌন জনন:-
*জুস্পোর।
*অ্যাপ্লানোস্পোর।
*হিপনোস্পোর।
'
★★যৌন জনন:-
*অ্যাইসোগ্যামি (পুং & স্ত্রী গ্য্মমিট সমান)
*অ্যানাইসোগ্যামি (পুং গ্যামিট ছোট)
*ঊগ্যামি (পুং গ্যামিট ভিতরে)
Part-2
★★ছত্রাক★★
*কোষপ্রাচীর - কাইটিন নির্মিত।
*কোষঝিল্লির উপাদান-অর্গাষ্ট
েরল।
*সন্ঞিত খাদ্য-গ্লাইকোজেন & তৈলবিন্দু।
*প্রধান খাদ্য-শর্করা,ফ্যাটি এসিড,অ্যামিনো এসিড,খনিজ লবণ,ভিটামিন।
*ছত্রাকের জাইগোটে -মিয়োসিস ঘটে।
*ছত্রাক- বহুকোষী।
"
★হলোকারপিক-ছত্রাকের সমস্ত দেহটি জননকাজে অংশ নিলে।
★ইউকারপিক-দেহের কিছু অংশ জননে অংশ নিলে।
*সিনোসাইট-কোষে একাধিক নিউক্লিয়াস থাকলে।
*হস্টোরিয়াম-পোষক দেহ থেকে খাদ্য শোষণকারী হাইফা।
*রাইজয়েড-পরিবেশ থেকে খাদ্য শোষণ কারী হাইফাকে।
*রাইজোমর্ফ-শক্ত রশির মত মাইসেলিয়াম কে রাইজোমর্ফ বলে।
"
★★ছত্রাকের জনন:-
১.অঙ্গজ জনন:-
*খন্ডকায়ন
*দ্বিবিভাজন
*কুড়ি সৃষ্টি।
'
★★অযৌন জনন:-
*জুস্পোর
*কনিডিয়া (অ্যাপ্লানোস্পোর)
*ক্ল্যামাইডোস্পোর (হিপনোস্পোর)
'
★★যৌন জনন:-
*অ্যাইসোগ্যামি
*অ্যানাইসোগ্যামি।
*ঊগ্যামি।
'
'
★★লাইকেন গঠনের অংশকৃত,
*শৈবাল অংশকে বলে-ফাইকোবায়োন্ট।
*ছত্রাক অংশ-মাইকোবায়োন্ট।
"
★★ইষ্ট থেকে সংগৃহিত এনজাইম:-
★সুত্র:- জামাই
*জা-জাইমেজ
*মা-মল্টেজ।
*ই-ইনভারটেজ।
Part-3
★★লাইকেন★★
**-------------**
'
★আমরা জানি শৈবাল হলে প্রোটিস্টা & ছত্রাক হলো ফানজাই রাজ্যের অন্তর্গত।তবুও তারা মিলিতভাবে সম্পুর্ণ এক ধরণের পৃথক উদ্ভিদ সৃষ্টি করে যাদের বলা হয় "লাইকেন"।
'
**লাইকেন শব্দের অর্থ হলো "শৈবালতুল্য ছত্রাক" যেখানে লাইকেনের পরিমাণ ৫-১০%। অর্থাৎ একটা লাইকেনে প্রায় ৯০-৯৫% ই ছত্রাক।
'
**লাইকেনের শৈবাল অংশকে-ফাইকোবায়োন্ট
**ছত্রাক অংশকে মাইকোবায়োন্ট বলে।
'
**লাইকেন ও শৈবাল & ছত্রাকের মত থ্যালয়েড অর্থাৎ দেহকে মুল কান্ড & পাতায় বিভক্ত করা যায় না।
'
***লাইকেনে অবস্হিত শৈবাল & ছত্রাকে অঙ্গজ & অযৌন জনন ঘটে।
কিন্তু "যৌন জনন" শুধু মাত্র ছত্রাকে ঘটে।
'
'
★★★সিমবায়োসিস বা মিথোজীবিতা হলো:-দুটি ভিন্ন জীবের মধ্যে মধ্যে সহবস্হান যেখানে দুজনই উপকৃত হয়।
'
**শৈবাল যেভাবে উপকৃত হয়:-
১.ছত্রাক ৯০-৯৫% তাই ছত্রাক চারদিক দিয়ে শৈবালকে ঘীরে রেখে আশ্রয় দেয়।
২.ছত্রাক পরিবেশ থেকে পানি, খনিজ লবণ শোষণ করে শৈবালকে দেয়।
৩.ছত্রাক শারিবৃত্ত পক্রিয়ায সৃষ্ঠ Co2 শৈবাল সালোকসংশ্লেষণ পক্রিয়ায় কাজে লাগায়।
'
'
**ছত্রাক যেভাবে উপকৃত হয়:-
১.শৈবাল সালোকসংশ্লেষণ পক্রিয়ায উৎপন্ন খাদ্য ছত্রাককে দেয়।
২.শৈবালের শারিরবৃত্ত কাজে উৎপন্ন O2 ছত্রাক শ্বসনে কাজে লাগায়।
'
'
'
**লাইকেন যেকোনো পরিবেশে জন্মাতে পারে যেখানে অন্য কোনো উদ্ভিদ জন্মায়না সেখানেও লাইকেন জন্মাতে পারে তাই লাইকেন কে সার্বজনিন উদ্ভিদ বলে।
'
'
'
★★★অর্থনৈতিক গুরুত্ব:-
**উপকারি দিক:
১.কিছু লাইকেনে লাইকেনিন নামক কার্বোহাইড্রেট থাকে তাই এগুলো মানুষ খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।
'
২.ফ্রুটিকোজ নামক লাইকেন বরফে ঢাকা মাটিতে জন্মায় যেগুলো বলগা হরিণের খাদ্য।
'
৩.জলাতন্কের & হুপিংকাশি নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
'
৪.বায়ু দুষণের নির্দেশক হিসেবে ধরা হয়।(বায়ু দুষণ অন্চলে লাইকেন জন্সায় না তা থেকে বুঝা যায় সে অন্চলের বায়ু দুষিত তখন পদক্ষেপ নেয়া যায়)
'
'
**অপকারি দিক:
১.কিছু লাইকেন এলার্জি সৃষ্টি করে।
২.লাইকেন দেয়ালের ক্ষতি করে থাকে।
৩.কিছছু লাইকেন বিষাক্ত এগুলো খেয়ে গবাদি পশু মারা যায়।
No comments:
Post a Comment