Showing posts with label Basic. Show all posts
Showing posts with label Basic. Show all posts

Tuesday, March 30, 2021

মানব শরীর তত্ব

Article:2


ভ্যাসেকটমি কী?ভ্যাসেকটমির পর কী হবে?

এটা জানতে হলে প্রথমে একটু বেসিকটা জানতে হবে।কী বেসিক?
দেখো নামটি হচ্ছে ভ্যাসেকটমি এই শব্দটিতে ভ্যাসেক মানে ভাস-ডিফারেন্সকে বুঝাচ্ছে আর বায়োলজিতে টমি মানে কেটে ফেলা,সুতরাং কোন কিছু কেটে ফেলা অর্থে বোঝাচ্ছে,অর্থাৎ এক্ষেত্রে ভাস-ডিফারেন্সকে কেটে ফেলা।এখন ভাস-ডিফারেন্স কী?

ভাস মানে শুক্রবাহ,ডিফারেন্স মানে অনত্র চলে যাওয়াকে বোঝায়,সুতরাং শুক্রশয় থেকে শুক্রাণুকে যে নালী বহন করে অনত্র নিয়ে যায়,সে জিনিসটাকে বোঝায়।

সুতরাং ভাস-ডিফারেন্স হচ্ছে শুক্রনালী।এ নলের মাধ্যমে শুক্রাণু শুক্রাশয় থেকে বের হবে।
এখন শুক্রাশয় কোথায় থাকে?
উঃ চিত্রে লক্ষ করো,শুক্রাশয় অন্ডথলিতে(Scrotum) থাকবে,সেখানে শুক্রাণু উৎপন্ন হবে।তারপর সেটি ভাস-ডিফারেন্স বা শুক্রানালী দিয়ে যেতে থাকে,পথে Seminal Vesicle এর সাথে দেখা হবে।এর সাথে দেখা হয়ে লাভ কী হলো?
এর সাথে দেখা হবার ফল শুক্রাণুর সাথে মিউকাস বা পিচ্ছিলকারক পদার্থ মিশ্রিত হবে,যা শুক্রাণুকে সিমেনে রূপান্তর করবে(সিমেন+শুক্রাণু=বীর্য)এবং তা জননাঙ্গ দিয়ে Glans Penis( glans মানে অগ্র,শিশ্নাগ্র অর্থাৎ শিশ্নের অগ্রের অংশকে বোঝায়) এর মাধ্যমে বের হবে।

দেখো, এখন যদি শুক্রনালী কেটে ফেলে হয় তাহলে শুক্রাণু জননাঙ্গে পৌঁছাতে পারবে কি?
উত্তরঃনা।
সুতরাং আমরা বলতে পারি,জন্মনিয়ন্ত্রণে এটি একটি কার্যকর এবং স্থায়ী পদ্ধতি।

আজমল স্যারের বইতে ভ্যাসেকটমি নিয়ে হালকা-পাতলা আলেচনা করা হয়েছে। কিন্তু ভ্যাসেকটমির পরে কী হবে সে সম্পর্কে অালোচনা করা হয়নি(হয়তো নতুর edition এ থাকতেও পারে),তাই এখানে অনেকেরই মনে কিছু না কিছু প্রশ্ন রয়ে যায়। আর সেইসব প্রশ্নেরই উত্তর দেবার চেষ্টা করব।

এখন একটু দেখো,শুক্রনালী বা ভাস-ডিফারেন্স যদি কেটে ফেলে হয়,তাহলে শুক্রাণুগুলোর কী হবে অন্ডথলিতে?শুক্রাণু বিপুল পরিমাণে জমা শুরু করবে না? কিছু একটা গোলমাল হয়ে গেল না মনে হয়?

না,কিছুই গোলমাল হয়নি,সবই স্বাভাবিক থাকবে,শুক্রাণু আগের মতোই উৎপন্ন হবে । তাহলে অন্ডথলির শুক্রাশয়ে (যেখানে শুক্রাণু থাকবে) সেখানে কী ঘটনা ঘটবে শুক্রাণু জমতে জমতে?

সেটা নিয়ে চিন্তার কোন কারণ নেই,কারণ শুক্রাণুগুলোর শোষণ হয়ে যাবে।

কীভাবে শোষণ হবে?
উঃ Epididymis(Epi মানে উপরে Didymis মানে Testicle বা শুক্রাশয়কে বোঝায়,অর্থাৎ শুক্রাশয়ের উপরে থাকবে,বুঝতে সমস্যা হলে চিত্রে দেখো) শোষণ করে নিবে।তবে শুক্রাণু তৈরির সময় শুক্রাণুর সাথে তরলও (সিমেন নয়,সিমেনে পরিণত হবে সেমিনাল ভেসিকলের সাথে দেখা হবার পর,এর আগেও শুক্রাণুতে তরল থাকবে) উৎপন্ন হয়,এক্ষেত্রে শুধু তরলগুলোই শোষিত হবে।

তাহলে Solid বা যেগুলো তরল নয় সেগুলোর কী হবে?
সেগুলো ম্যাক্রোফেজ(ম্যাক্রো মানে বড় ফেজ মানে খাদক,সুতরাং বড়খাদক) দ্বারা break-down হয়ে যাবে।
তখন আরেকটি জিনিস ঘটবে,তখন epididymis এর মেমব্রেন বড় হতে থাকবে যেন এটি আরও তরলকে শোষণ করতে পারে(যেহেতু শুক্রাণু তৈরি হতেই থাকবে,আর সেগুলো বের হবার সুযোগ পাবে না,সেজন্য বেশী করে শোষণ হতে হবে),পাশাপাশি আরেকটি কাজ ও চলবে,এ পর্যায়ে দেহের ইমিউন সিস্টেম উদ্দীপিত হবে যার জন্য অারও বেশী ম্যাক্রোফেজ তৈরি হবে,যেগুলো শুক্রাণের Solid অংশগুলোকে (যেগুলো তরল নয়)ভাঙতে থাকবে।

এটি স্বাভাবিক যৌণ আচরণে কোন প্রভাব ফেলবে কী?

উঃনা।এটি স্বাভাবিক যৌণ আচরণেও প্রভাব ফেলবে না,শুধু আগে স্পার্মসহ সিমেন বের হতো(বীর্য),এখন শুধু সিমেনই বা তরল (পিচ্ছিলকারক) পদার্থই নির্গত হবে,তাতে থাকবে না কোন শুক্রাণু।
অতএব বলা যায় সব আগের মতোই থাকবে।

মানব শরীরতত্ব

প্রশ্নঃফিজিক্যাল রিলেশনশিপ বা মিলনে লিপ্ত হলেই কি কোন নারীর pregnancy হয়?

উত্তরঃনা।(কোন রকম জন্মনিরোধক ব্যবস্থা ছাড়াও)।

তবে এই বিষয়টি বুঝতে হলে আমাদের রজঃচক্র বিষয়টা সম্পর্কে একটু জানতে হবে।এই গ্রুপেই এ সম্পর্কে বিস্তারিত পোস্ট রয়েছে,তবুও কিছুটা summarized version দেখে নেয়া যাক।
নারীদের জরায়ুর তিনটি স্তর রয়েছে পেরিমেট্রিয়াম(পেরি মানে প্রান্ত,মেট্রিয়াম মানে জরায়ু,সুতরাং জরায়ুর প্রান্তের স্তর),মায়োমেট্রিয়াম(মায়ো মানে পেশী,অর্থাৎ জরায়ুর এই স্তরে পেশী থাকবে এবং মাঝে থাকবে),এন্ডোমেট্রিয়াম(এন্ডো মানে ভিতরে,সুতরাং জরায়ু ভিতরের স্তর)।
ধরা যাক,কোন নারীর পিরিয়ড সবেমাত্র শেষ হল,এখন তার এন্ডোমেট্রিয়াম কম পুরু হয়ে থাকবে।
কিন্তু সে কম পুরু থাকতে চায় না,সে মোটা হতে চায়।এই কাজটি তাই শুরু হতে থাকে, ইস্ট্রোজেন হরমোন প্রাথমিকভাবে এন্ডোমেট্রিয়ামের স্তর বাড়াতে থাকে। অন্যদিকে ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন(FSH),ডিম্বাশয়ের ভিতরে তার কাজ চালাবেন,ডিম্বাশয়ের ভিতরে এই হরমোনটি ফলিকলকে পরিণত করতে থাকবে,উদ্দেশ্য ফলিকল হতে ডিম্বাণু তৈরি করা।আর এই কার্যক্রম চলবে প্রায় ৬ষ্ঠ দিন পর্যন্ত।তারপর থেকে এন্ডোমেট্রিয়াম আরও বাড়তে থাকবে,পাশাপাশি এন্ড্রোমেট্রিয়ামের কৈশিক জালিকাগুলোও বৃদ্ধি হতে থাকবে।এভাবে চলতে থাকবে। FSH এর প্রভাবে ফলিকল থেকে প্রথমে প্রাইমারি ফলিকল,তারপর সেকেন্ডারি ফলিকল এবং পরিশেষে গ্রাফিয়ান ফলিকল তৈরি হবে।১৪ তম দিনে পরিণত গ্রাফিয়ান ফলিকল হতে সেকেন্ডারি উওসাইট(বা ডিম্বাণু) পড়ে যাবে,আর এই ঘটনাটিকে ডিম্বপাত,তখন সেই ডিম্বাণুকে ডিম্বাশয় বের করে দেয়,কিন্তু ফিমব্রি তাকে কাছে টেনে নেয়।ফ্রিমবিতে প্রবেশ করে ইনফান্ডিবুলাম হয়ে অ্যাম্পুলাতে ডিম্বাণু অবস্থান নেয়।ডিম্বাণুকে হারিয়ে গ্রাফিয়ান ফলিকল একা হয়ে যায়।তাই তাকে আবার আপন করে লুটিনাইজিং হরমোন(LH),লুটিনাইজিং হরমোন তাকে কর্পাস লুটিয়ামে পরিণত করে।এটি আবার প্রোজেস্টেরণ হরমোন নিঃসৃত করে,ফলে এন্ডোমেট্রিয়াম আরও বাড়তে থাকে।এখন একটা ব্যস্তানুপাতিক সম্পর্ক লক্ষ্য করা যাবে।প্রোজেস্টেরণ বাড়লে LH ক্ষরণ করবে,LH দূরে চলে যেতে থাকলে কর্পাসলুটিয়াম জীবনের আগ্রহ হারয়ে ফলবে,ফলে ধীরে ধীরে সেও নিজের অস্তিত্ব বিলীন করতে থাকবে।প্রোজেস্টেরণ ক্ষরিত হবে কর্পাস লুটিয়াম থেকে যদি কর্পাস লুটিয়াসই বিলীন হতে থাকে,তাহলে প্রোজোস্টেরেণ নিঃসরণ কমে যাবে। ইস্ট্রোজেনও কমে যাবে।একদম ২৮ তম দিন পর্যন্ত এই কার্যকলাপ গুলো চলবে। হরমোনগুলো না পেলে এন্ডোমেট্রিয়ামের স্তর আর মোটা হতে পারবে না,সে ব্রোকেন(💔) হবে তখন তার স্তর ভাঙতে শুরু করবে,এবং শেষের ৪-৫ দিন এন্ডোমেট্রিয়ামের পুরু স্তর ভেঙে যাবার ফলে ধমনীর কৈশিক জালিকাগুলোও ভাঙতে থাকবে যার জন্য ব্লিডিং হতে থাকে(যাকে পিরিয়ড বলি)।পিরিয়ডের সাথে অনিষিক্ত ডিম্বাণু ও পড়ে যাবে।

গেল এই ঘটনা।এখন খেয়াল কর,শুক্রাণু ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হলেই কেবল নিষেক ঘটতো,অন্যথায় তা হবেনা,কিন্তু শুক্রাণু ডিম্বাণুর কাছে পৌঁছাবে কীভাবে?সে তো আর ডিম্বাশয়ে যেয়ে মিলিত হতে পারবে না।তো কোথা দিয়ে যাবে?
চিত্রটি একটু দেখো।মিলনের সময় শুক্রাণু নারী জননাঙ্গের Vagina পথ আরও সহজ করে বলতে গেলে Lebia Minora দিয়ে প্রবেশ করে জরায়ুতে যাবে। কিরে ভাই,Lebia Minora কী??

Lebia Minora শব্দটার Lebia অর্থ Lip বা ঠোট,নারী Vagina পথের সম্মুখটা ঠোঁট আকৃতির,আর Minora মানে ছোট,অর্থাৎ ঠোঁটের মতো থাকবে, বোঝা যাচ্ছে। এখন শুক্রাণু Vagina দিয়ে জরায়ুতে যাবে।এখনই বোঝার বিষয়,শুক্রাণু থেমে থাকবে না, সে ফেলোপিয়ান নালীর(ফিমব্রি থেকে শুরু করে ইসথমাস পর্যন্ত এই নালী) দিকে অগ্রসর হবে।আর এই নালীর ঐ অম্পুলাতে ডিম্বাণু পেলে শুক্রাণু, তার এনজাইমের(হায়ালিউরোনিডেজ এনজাইম) সাহায্যে,জোনা পেলুসিডা,করোনা রেডিয়াটা(এগুলো ডিম্বাণুতে প্রটেকশন দেয়)ভেদ করে ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করে,যা প্রাণের সৃষ্টি করে।
এখন অ্যাম্পুলাতে যদি ডিম্বাণুই না থাকে তবে কী নিষেক ঘটবে?না।
আগেই বলেছি,ডিম্বাণু যে ডিম্বাশয় ভেদ করবে এমনও না।আর ডিম্বাণু রেডিমেড অবস্থায় থাকবে অ্যাম্পুলাতেই।এখন অ্যাম্পুলাতে কখন ডিম্বাণু থাকবে বা থাকবেনা?একটু ভাবো।

এখন আবার একটু রজঃচক্রে ফিরি, পিরিয়ডের পর ১-৬ বা ৭(অনেকের ক্ষেত্রে সেম নাও হতে পারে,টাইম রেঞ্জ কারো কম বেশীও হতে পারে) দিন পর্যন্ত কিন্তু ডিম্বাণু তৈরি হবার প্রসেস চলতে থাকে,সে অবস্থায় অ্যাম্পুলাতে ডিম্বাণু থাকার সম্ভবনা থাকে কি?উঃনা।
কারণ পিরিয়ড হলে অনিষিক্ত ডিম্বাণু রক্তের সাথে বেরিয়ে যায়।

আবার ৭-২১ দিন এসময়টাতে ডিম্বাণুর রেডিমেড হবার কাজ শেষ হতে থাকে,কেননা ১৪ তম দিনে ডিম্বপাত হয এবং ডিম্বাণু অ্যাম্পুলাতে যায় ফিমব্রি হয়ে।এখন এই সময়টাতে মিলনের ফলে গর্ভধারণের সম্ভাবনাটা থেকে যায়।তবে আবার ২১-২৮ দিন এই সময়টাতে অ্যাম্পুলাতে ডিম্বাণু থাকবে না।কেন থাকবে না?কারণ সে নিষিক্ত হতে পারে নি, ফলে সে জরায়ুতে চলে যাবে এবং মাসিকের রক্তের সাথে পিরিযড পর্ব চলাকালীন সময়ে বেরিয়ে যাবে।সুতরাং এ সময়টাতে যেহেতু অ্যাম্পুলাতে ডিম্বাণু থাকবে না,সেহেতু শুক্রাণু নিষিক্তকরণের বিষয়টা ঘটার সম্ভবনা প্রায় নেই বললেই চলে।
সুতরাং,পিরিয়ড শেষ হবার পর প্রথম সপ্তাহ অর্থাৎ ১-৬ বা ৭ দিন এবং শেষের ২১-২৮ দিন(ঠিক পিরিয়ড পর্বের আগের সময়টা)মিলনের ফলে Pregnancy হবার সম্ভাবনা খুব কমই বলা চলে।

[তবে ব্যাপারগুলো সব মেয়ের ক্ষেত্রে যে হবে এমনটাও কিন্তু নয়।]

Monday, March 29, 2021

ডায়াবেটিস ও ইনসুলিন

"ডায়বেটিস & ইনসুলিন"

♦গ্লুকোজ চ্যানেলের পাশে রিসেপ্টর থাকে। ইনসুলিন সেই রিসেপ্টরে চাবি হিসেবে কাজ করে।
ইনসুলিন রিসেপ্টরে এডড হয়ে গ্লুকোজ চ্যানেল খুলে দেয়,তারপর গ্লুকোজ সেলের ভিতর এন্ট্রি করে।

★যেহেতু সেলের ভিতর প্রবেশ করেছে তাই সেলের বাহিরে (ECF/blood) গ্লুকোজের ঘনত্ব কমে যাবে।

★তারপর সেটা Glucogen sybthatase এনজাইমের মাধ্যমে গ্লাইকোজেন কনভার্ট হয়।

♥এখন যদি ইনসুলিন না থাকে তাহলে রিসেপ্টর স্টিমুলেট হবেনা ফলে গ্লুকোজ চ্যানেল ও খুলবেনা।তাই গ্লুকোজ সেলের ভিতর প্রবেশ করতে পারবেনা।
অর্থাৎ Blood এ গ্লুকোজ বাড়তি থাকবে।
যেটাকে বলি ডায়বেটিস।

♦যদি ইনসুলিন ই না থাকে একদম তখন Blood Glucose বাড়ার জন্য যে ডায়বেটিস হবে সেটাকে বলে টাইপ-১ ডায়বেটিস।

♦কিন্তু ইনসুলিন আছে বাট রিসেপ্টরে কাজ করেনা,তাই গ্লুকোজ চ্যানেল অফ।সেজন্য Blood Glucose বাড়ার জন্য যে ডায়বেটিস হবে সেটাকে বলে টাইপ-২ ডায়বেটিস।


প্রাণীজগতের শ্রেণীবিন্যাস

★প্রাণির শ্রেণিবিন্যাস★
------------------------------
Part-1
★★প্রাণিজগতের পর্বগুলোর মনের রাখার টেকনিক★★
'
১.Porifera :- "অস্টিন কহিল সে নাকি আসবেনা"
★অস্টিন-অস্ট্রিয়া।
★কহিল-কোয়ানোসাইট।
★সে-স্পন্জোসিল।
★নাকি-নালীতন্ত্র।
★আসবে-স্পন্জিন।
'
'
২.Cnidaria:-
"অ সাথি দুটি মনের প্রেম কে ভেঙ্গে চুরমার করো না "
★অ-অরীয়
★সাথি-সিলেন্টেরন
★দুটি-দ্বিস্তরি
★মন-মেডুসা,মেটাজেনেসিস।
★প্রেম-পলিপ
★কে-কাইটিন
★চুরমার-চুন।
'
'
৩.playhelminthes:-
"ত্রিসা & শিখা পারবেনা ষড়যন্ত্র করতে"
★ত্রি-ত্রিস্তরী।
★সা-সিলোসবিহীন
★শিখা-শিখাকোষ।
★পারবেনা-প্যারেনকাইমা
★ষড়যন্ত্র-সিনোসাইসিল টেগুমেন্ট।






Part-2
'
★Arthropoda:-
"হিমু মেয়েটিকে দেখেই টাসকি খেলে মনভরে "
★হিমু-হিমোসিল
★টা-ট্যাগমাটা।
★স-সন্ধিপদ।
★কি-কিউটিকল।
★মনভরে-ম্যালপিজিয়াম নালিকা।
'
'
'
★Nematoda:
"তিন দুই এক যৌন দিরুপতা নাকি অপ্রকৃত & অখন্ডায়িত"
'
★তিন-ত্রিস্তরী।
★দুই-দ্বিপার্শীয়।
★এক-একলিঙ্গ।
★যৌন দিরুপতা-যৌন দিরুপতা।
★নাকি-নলাকার,নমনীয়।
★অপ্রকৃত-অপ্রকৃত।
★অখন্ডায়িত-অখন্ডায়িত।
'
'
'
★Mollusca:
"মেন্টাল হিমু, রহিম & আমি সিলেট যাবো"
'
★মেন্টাল-ম্যান্টল পর্দা।
★হিমু-হিমোসায়ানিন।
★রহিম-রেডুলা।
★আমি-অ্যামিবোসাইট,অর্ধমুক্ত (রক্ত).
★সিলেট-শামুক।
★যাবে-ঝিনুক।
'
'
'
Part-3
'
★Anneilida :-
"সিতা! সে ট্রাই করতে পারবেনা বদ্ধ প্যারাময় জীবনের জন্য"
'
★সিতা-সিটা।
★সে-সেগমেন্ট।
★ট্রাই-ট্রোকোফোর।
★পারবেনা-প্যারাপোডিয়া
★বদ্ধ-বদ্ধ (রক্ত)
★প্যারা-পেরিটোনিয়াম।
'
'
'
★Echinodermata:-
"জীববিজ্ঞান পড়তে ওনি সাওথ আফ্রিকা গেল"
'
★পড়তে-পন্চঅরীয়,পানি সংবহনতন্ত্র।
★ওনি-ওরাল (মৌখিক).
★সাইথ-স্পাইন।
★আফ্রিকা-অ্যাবওরাল।
★গে-গোলাকার।
★ল-লার্ভা দশা।

শৈবাল ও ছত্রাক

Part-1

★★শৈবাল & ছত্রাক★★
**---------------------------**
'
★শৈবাল বিষয়ে স্ট্যাডিকে-ফাইক
োলজি
★ছত্রাক বিষয়ে স্ট্যাডি-মাইকোলজি।
'
★বিভিন্ন শৈবালের পরিচয়:-
*ভাসমান শৈবাল-ফাইটোপ্লা
কটন।
*পানির নিচে জন্মানো -বেনথিক।
*পাথরের গায়ে -লিথোফাইট।
*টিস্যুভ্যন্তরে জন্মানো-এন্ডোফা
ইট।
*অন্য শৈবালের গায়ে জন্মানো-এপিফাইট।
"
★ফ্লাজেলা:-
* যুক্ত (সচল)-Chlamydomonas.
*ছাড়া (নিশ্চল)-Chlorella.
'
★ফিলামেন্টাস:-
*অশাখ-Spirogyra,Ulothirix.
*শাখান্বিত-Chaetophora.
'
★কলোনি:-
*সচল-Volvox.
*নিশ্চল-Macrocystis.
'
*মধ্যপর্ব বিশিষ্ট-Chara
*দেহ লম্বা পাতার ন্যায়- Ulva.
*হেটারোট্রাইকাস-Chaetophora spp.
*দেহ থ্যালয়েড নয়-Sargassum.
"
"
★সন্ঞিচ খাদ্য (VVI) :-
* Rhodophyta-ফ্লোরিডিয়ান স্টার্চ।
*Phaeophyta-ল্যামিনারিন & ম্যানিটল।
*Chlorophyta-স্টার্চ।
'
'
★শৈবালের জনন পদ্বতি:-
'
১.অঙ্গজ জনন:-
*দ্বিবিভাজন।
*খন্ডকায়ন।
*টিউবার।
*কুড়ি সৃষ্টি।
*কোষ বিভাজন।
'
★★অযৌন জনন:-
*জুস্পোর।
*অ্যাপ্লানোস্পোর।
*হিপনোস্পোর।
'
★★যৌন জনন:-
*অ্যাইসোগ্যামি (পুং & স্ত্রী গ্য্মমিট সমান)
*অ্যানাইসোগ্যামি (পুং গ্যামিট ছোট)
*ঊগ্যামি (পুং গ্যামিট ভিতরে)








Part-2

★★ছত্রাক★★
*কোষপ্রাচীর - কাইটিন নির্মিত।
*কোষঝিল্লির উপাদান-অর্গাষ্ট
েরল।
*সন্ঞিত খাদ্য-গ্লাইকোজেন & তৈলবিন্দু।
*প্রধান খাদ্য-শর্করা,ফ্যাটি এসিড,অ্যামিনো এসিড,খনিজ লবণ,ভিটামিন।
*ছত্রাকের জাইগোটে -মিয়োসিস ঘটে।
*ছত্রাক- বহুকোষী।
"
★হলোকারপিক-ছত্রাকের সমস্ত দেহটি জননকাজে অংশ নিলে।
★ইউকারপিক-দেহের কিছু অংশ জননে অংশ নিলে।
*সিনোসাইট-কোষে একাধিক নিউক্লিয়াস থাকলে।
*হস্টোরিয়াম-পোষক দেহ থেকে খাদ্য শোষণকারী হাইফা।
*রাইজয়েড-পরিবেশ থেকে খাদ্য শোষণ কারী হাইফাকে।
*রাইজোমর্ফ-শক্ত রশির মত মাইসেলিয়াম কে রাইজোমর্ফ বলে।
"
★★ছত্রাকের জনন:-
১.অঙ্গজ জনন:-
*খন্ডকায়ন
*দ্বিবিভাজন
*কুড়ি সৃষ্টি।
'
★★অযৌন জনন:-
*জুস্পোর
*কনিডিয়া (অ্যাপ্লানোস্পোর)
*ক্ল্যামাইডোস্পোর (হিপনোস্পোর)
'
★★যৌন জনন:-
*অ্যাইসোগ্যামি
*অ্যানাইসোগ্যামি।
*ঊগ্যামি।
'
'
★★লাইকেন গঠনের অংশকৃত,
*শৈবাল অংশকে বলে-ফাইকোবায়োন্ট।
*ছত্রাক অংশ-মাইকোবায়োন্ট।
"
★★ইষ্ট থেকে সংগৃহিত এনজাইম:-
★সুত্র:- জামাই
*জা-জাইমেজ
*মা-মল্টেজ।
*ই-ইনভারটেজ।





Part-3

★★লাইকেন★★
**-------------**
'
★আমরা জানি শৈবাল হলে প্রোটিস্টা & ছত্রাক হলো ফানজাই রাজ্যের অন্তর্গত।তবুও তারা মিলিতভাবে সম্পুর্ণ এক ধরণের পৃথক উদ্ভিদ সৃষ্টি করে যাদের বলা হয় "লাইকেন"।
'
**লাইকেন শব্দের অর্থ হলো "শৈবালতুল্য ছত্রাক" যেখানে লাইকেনের পরিমাণ ৫-১০%। অর্থাৎ একটা লাইকেনে প্রায় ৯০-৯৫% ই ছত্রাক।
'
**লাইকেনের শৈবাল অংশকে-ফাইকোবায়োন্ট
**ছত্রাক অংশকে মাইকোবায়োন্ট বলে।
'
**লাইকেন ও শৈবাল & ছত্রাকের মত থ্যালয়েড অর্থাৎ দেহকে মুল কান্ড & পাতায় বিভক্ত করা যায় না।
'
***লাইকেনে অবস্হিত শৈবাল & ছত্রাকে অঙ্গজ & অযৌন জনন ঘটে।
কিন্তু "যৌন জনন" শুধু মাত্র ছত্রাকে ঘটে।
'
'
★★★সিমবায়োসিস বা মিথোজীবিতা হলো:-দুটি ভিন্ন জীবের মধ্যে মধ্যে সহবস্হান যেখানে দুজনই উপকৃত হয়।
'
**শৈবাল যেভাবে উপকৃত হয়:-
১.ছত্রাক ৯০-৯৫% তাই ছত্রাক চারদিক দিয়ে শৈবালকে ঘীরে রেখে আশ্রয় দেয়।
২.ছত্রাক পরিবেশ থেকে পানি, খনিজ লবণ শোষণ করে শৈবালকে দেয়।
৩.ছত্রাক শারিবৃত্ত পক্রিয়ায সৃষ্ঠ Co2 শৈবাল সালোকসংশ্লেষণ পক্রিয়ায় কাজে লাগায়।
'
'
**ছত্রাক যেভাবে উপকৃত হয়:-
১.শৈবাল সালোকসংশ্লেষণ পক্রিয়ায উৎপন্ন খাদ্য ছত্রাককে দেয়।
২.শৈবালের শারিরবৃত্ত কাজে উৎপন্ন O2 ছত্রাক শ্বসনে কাজে লাগায়।
'
'
'
**লাইকেন যেকোনো পরিবেশে জন্মাতে পারে যেখানে অন্য কোনো উদ্ভিদ জন্মায়না সেখানেও লাইকেন জন্মাতে পারে তাই লাইকেন কে সার্বজনিন উদ্ভিদ বলে।
'
'
'
★★★অর্থনৈতিক গুরুত্ব:-
**উপকারি দিক:
১.কিছু লাইকেনে লাইকেনিন নামক কার্বোহাইড্রেট থাকে তাই এগুলো মানুষ খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।
'
২.ফ্রুটিকোজ নামক লাইকেন বরফে ঢাকা মাটিতে জন্মায় যেগুলো বলগা হরিণের খাদ্য।
'
৩.জলাতন্কের & হুপিংকাশি নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
'
৪.বায়ু দুষণের নির্দেশক হিসেবে ধরা হয়।(বায়ু দুষণ অন্চলে লাইকেন জন্সায় না তা থেকে বুঝা যায় সে অন্চলের বায়ু দুষিত তখন পদক্ষেপ নেয়া যায়)
'
'
**অপকারি দিক:
১.কিছু লাইকেন এলার্জি সৃষ্টি করে।
২.লাইকেন দেয়ালের ক্ষতি করে থাকে।
৩.কিছছু লাইকেন বিষাক্ত এগুলো খেয়ে গবাদি পশু মারা যায়।

টিস্যুতন্ত্র ও এর ফাংশন

Part-1 (টিস্যু)
★Basic concept:-টিস্যু★
----------------------------------------
★টিস্যু:-টিস্যু হচ্ছে কতগুলো কোষগগু★টিস্যু:-টিস্যু হচ্ছে কতগুলো কোষগগুচ্ছ-
১.যারা একই স্হান হতে উৎপত্তি হয়
২.এবং একই ধরনের কাজ করে।
'
'
★প্রাণিটিস্যু★
---------------------
★প্রাণিদেহে ৪ ধরণের টিস্যু পাওয়া যায়:-
১.আবরণী টিস্যু
২.যোজক টিস্যু
৩.স্নায়ু টিস্যু।
৪.পেশি টিস্যু।
'
★আবরণী টিস্যু:-যেসব টিস্যু আবরণ তৈরিতে তাদের বলে আবরণী টিস্যু।
'
★যোজক টিস্যু:-যেসব টিস্যু সারাদেহের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে তাদের বলে যোজক টিস্যু যেমন:-রক্ত, কন্কালতন্ত্র।
'
★স্নায়ুটিস্যু:-যেসব টিস্যু স্নায়ুতন্ত্র গঠনে সাহায্য করে তাদের বলে স্নায়ুটিস্যু।
'
★পেশিটিস্যু:-যেসব টিস্যু পেশি গঠন করে তাদের বলে পেশিটিস্যু।
>>তিনধরনের টিস্যু দেখা যায়:-
১.ঐচ্ছিক
২.অনৈচ্ছিক
৩.হৃদপেশি।



Part-2(টিস্যু)
'
★উদ্ভিদটিস্যু★
-----------------------
★উদ্ভিদদেহে প্রধানত ২ ধরনের টিস্যু দেখা যায় যেমন:-
১.ভাজক টিস্যু।
২.স্হাৃযী টিস্যু।
'
★ভাজক টিস্যু:-যে টিসস্যুগুলো বিভাজিত হতে পারে।
'
★স্হায়ী টিস্যু:-যে টিস্যুগগুলো বিভাজিত হতে পারেনা। এরা ৩ ধরনের যেমন:-
১.সরল টিস্যু
২. জটিল টিস্যু
৩.তরুক্ষীর/নিঃস্রাবী টিস্যু
'
★সরল টিস্যু:-যেসব টিস্যু একই ধরনের কোষ দ্বারা গঠিত:এরা তিনধরনের যেমন;
ক.প্যারেনকাইমা
খ.কোলেনকাইমা
গ.স্ক্লেরেনকাইমা।
'
'
★জটিল টিস্যু:-যারা বিভিন্ন ধরণের কোষ দ্বারা গঠিত এরা ২ ধরণের যথা:-
'
ক.জাইলেম টিস্যু (ট্রাকিড,ভেসেল,জাইলেম ফাইবার ফাইবার,জাইলেম প্যারেনকাইমা ৪ ধরনের কোষ দ্বারা গঠিত)
'
খ.ফ্লোয়েম টিস্যু (সীভনল,সঙ্গীকোষ
,ফ্লোয়েম ফাইবার,ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা এ ৪ ধরনের কোষ দ্বারা গঠিত).
'
'
★নিঃস্রাবী টিস্যু:-যেসব টিস্যু হতে রস নিসৃত হয় তাদের বলে এরা দুধরনের যেমন:
ক.তরুক্ষীর -হলুদ,রাবার।
খ.গ্রন্থি-ফুলের মধু।
'
'
'
★জাইলেম -জল (পানি) বহন করে।
★ফ্লোয়েম-ফুড (খাবার) পরিবহন করে।






Part-3

***জাইলেম ৪ টি উপাদান নিয়ে গঠিত:-
১.ট্রাকিড
২.ভেসেল
৩.জাইলেম ফাইবার(উড ফাইবার)
৪.জাইলেম প্যারেনকাইমা।
"
★ফ্লোয়েম ৪ টি উপাদান নিয়ে গঠিত:-
১.সীভনল (কোষ হলেও নিউক্লিয়াস নাই)
২.সঙ্গীকোষ।
৩.ফ্লোয়েম ফাইবার (বাস্ট ফাইবার) *পাটের আশ এ এ টিস্যু বিদ্যমান।
৪.ফ্লোয়েম প্যারেনকাইমা।
"
"
★জাইমেল মৃতু টিস্যু তবে জাইলেমে জীবিত উপাদান হলো "জাইলেম প্যারেনকাইমা"
'
★ফ্লোয়েম জীবিত টিস্যু কিন্তু ফ্লোয়েমে মৃত উপাদান হলো "ফ্লোয়েম ফাইবার".

কোষ রসায়ন

part-1
★★কোষ রসায়ন★★
----------------------------
'
★টেকনিক-১
--------------------
★রক্ত(প্লাজমা) প্রোটিন ৪ টি:-
"GPA-5"
*G-গ্লোবিউলিন
*p-প্রোথ্রম্বিন।
*A-অ্যালবুমিন।
*5-ফ্রাইব্রিনোজেন।
'
'
★টেকনিক-২
--------------------
★পেশি প্রোটিন ২টি:-
"একটি মায়ের " গল্প
১.একটি-একটিন।
২.মায়ে-মায়োসিন।


★part-2

★★টেকনিক-৩ ★★
--------------------------
★পানিততে দ্রবণীয় প্রোটিন:
"APH
"
*A=অ্যালবুমিন
*p=প্রোটামিন
*H=হিস্টোন।
'
★পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন:
*Vit-B কমপ্লেক্স (B1,B6,B12)
*Vit-C
'
★লিপিডে দ্রবণীয় Vit:-
"ADEK" (এডেক)
*Vit-A
*Vit-D
*Vit-E
*Vit-K
'
'
'
★★টেকনিক-৪★★
---------------------------
★ডাইস্যাকারাইড
"মসলা"
*ম-মল্টোজ
*স-সুক্রোজ,সেলুবায়োজ।
*ল-ল্যাক্টোজ।







★★আলোচনা:-কোষ রসায়ন★★
***-----------------------------***
"
"
★★কোষের উপাদান-
১.অজৈব উপাদান (৬০-৯০)%
২.জৈব (কার্বোহাইড্রেট -১.৫)%
( লিপিড-১.২)%
প্রোটিন-৭-১০%
অন্যান্য-১-১.৫%
"
★★শুষ্ক ওজন:-
১.উদ্ভিদ দেহের ওজনের-৫০-৮০% কার্বোহাইড্রেট।
২.জীবদেহের শুষ্ক ওজনের -৫০%প্রোটিন।
"
★★ কার্বোহাইড্রেট_শ্রেণিবিভাগ:-
১.শ্যুগার:-গ্লুকোজ,ফ্রুক্টোজ,সুকরোজ
২.নন শ্যুগার-পলিস্যাকারাইডগুলো।
"
১.রিডিউসিং শ্যুগার:-গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ,ম্যানোজ,গ্যালাক্টোজ।
২.নন রিডিউসিং:-সব পলিস্যাকারাইড + সুকরোজ।
"
★★ ডাইস্যাকারাইড :-সুক্রোজ,মল্টো
জ,ল্যাক্টোজ,সেলুবায়োজ।
"
★★অপর নাম:-
১.গেইপ স্যুগার-গ্লুকোজ (পাকা আঙ্গুরে ১২-৩০% গ্লুকোজ থাকে।
২.ফ্রুক্টোজ -ফ্রুট শ্যুগার।
৩.সুকরোজ-ইক্ষু চিনি বা বীট চিনি (ঈক্ষুর রসে ১৫% সুক্রোজ থাকে)
"
★★ আপেক্ষিক_মিষ্টতা :-
গ্লুকোজ-৭৪
ফ্রুক্টোজ-১৭৩
সুকরোজ-১০০
মল্টোজ-৩২
স্যাকারিন-৫০০
মনোলোলিন-২০০০.
"
★★আয়োডিন দ্রবণে বর্ণ:-
১.অ্যামাইলোজ +i2-কালো নীল বর্ণ।
২.অ্যামাইলোপ্যাকটিন+i2-লাল বর্ণ।
৩.স্টার্চ+i2- নীল বর্ণ
৪.সেলুলোজ +i2-বর্ণ দেয়না।
৫.গ্লাইকোজেন -লালচে বেগুনি।
"
★★ স্টার্চ বৈশিষ্ট:-
১.বর্ণহীন,গন্ধহীন,অদানাদার পাউডার মত।
২.ফেহলিং দ্রবণ কতৃক বিজারিত হয়না।
৩.উচচ্ তাপমাত্রায় ভেঙ্গে ডেক্সটিনের বড় বড় কণায় পরিণত হয়।
"
★★সেলুলোজ বিদ্যমান:-
তুলায়-৯৪%
লিনেন-৯০%
কাঠ-৫০/৬০%
"
★★ব্যবহার :-
১.কাগজ & বস্ত্রশিল্পের প্রধান উপাদান
২.এসিটেট ফটোগ্রাফিক ফিল্মে ব্যবহৃত।
৩.নাইট্রেট বিস্ফোরক হিসেবে ব্যবহৃত।
"
★গ্লাইকোজেন ঠান্ডা পানিতে সাসপেনশন তৈরি করে






Part-2

VVI
★★★বিভিন্ন অ্যামাইনো এসিড★★★
"
**নন প্রোটিন অ্যামাইনো এসিড:-অরনিথিন,সাইট্রোলিন,হেমোস
েরিন,হোমোসিস্টিন।
'
**সালফারযুক্ত অ্যামাইনো এসিড:-মেথিওনিন,সিস্টিন,সিস্টেইন।
'
**বিরল অ্যামাইনো এসিড:-হাইড্রোঅক
্সিপ্রোলিন।
'
**অ্যালিফ্যাটিক অ্যামাইনো এসিড:-গ্লাইসিন,অ্যালানিন,ভ্যালিন।
'
**অ্যারোমেটিক অ্যামাইনো এসিড:-ফিনাইল অ্যালানির,টাইরোসিন।
'
**হেটারোসাইক্লিক /ভিন্নচক্রি অ্যামাইনো এসিড:-ট্রিপ্টোফ্য
ান,প্রোলিন,হিস্টিডিন,হাইড্রোঅক
্সিপ্রোলিন।
'
**ক্ষারধর্মী অ্যামাইনো এসিড:-"লাইলী আর হিমেলের প্রেম খাটি"
*লাইলি-লাইসিন।
*আর-অরজিনিন।
*হিমেল-হিস্টিডিন।
*প্রেম-প্রোলিন।
(খাটি-ক্ষারধর্মী)
'
★★অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিড:-PVT TIM haLL (পিভিটি টিম হল)
'
P=phynile alanin (ফিনাইল অ্যালানিন)
v=ভ্যালিন।
T=ট্রিপ্টোফ্যান।
T=Theonin (থিওনিন)
I=আইসোলিউসিন।
M=মেথিওনিন
"ha"
L=লিউসিন।
L=লাইসিন।
"
★নোট:-২০ টি অ্যামাইনো এসিডের মধ্যে এই ৮ টি দেহাভ্যন্তরে সংশ্লেষিত হতে পারেনা।তাই এগুলোকে অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিড বলে।তবে,
শিশুদেহে আরো দুটি,
*h=হিস্টিডিন।
*a=অরজিনিন। সংশ্লেষিত হতে পরেনা তাই শিশুদের অত্যাবশ্যকীয় অ্যামাইনো এসিড ১০ টি।

কোষ বিভাজন

(কোষ বিভাজন)
____________________
★টেকনিক-১
-------------------
জীবজগতে ক্রসিং ওভারের গুরুত্ব মনে "জেবা পাগল"
*. জ= জিনগত পরিবর্তন
*. ব= বৈশিষ্ট্যগত পরিবর্তন
*. ব= বৈচিত্র সৃষ্টি
*. প= প্রকরণ
*.প= প্রজননবিদ্যা
*.গ= গবেষণা.
'
'
★টেকনিক-২
--------------------
যেসব কোষ কথনও বিভাজিত হবে না তা "পলাস"
*. প = পেশিকোষ
*. লা = লাল রক্ত কোষ
* . স = স্মায়ু কোষ
*. স = স্থায়ী উদ্ভিদ কোষ.


Part-1

★★কোষ বিভাজন★★
---------------------------------
★যে প্রক্রিয়ায ১ টি কোষ বিভাজিত হয়ে ২ আবার ২ টি থেকে ৪ টি নতুন কোষ সৃষ্টি করে সে প্রক্রিয়াকে বলে কোষ বিভাজন।
*সর্বপ্রথম কোষ বিভাজন লক্ষ করেন "ওয়াল্টার ফ্ল্রেমিং"
*সমুদ্রের "সালমান্ডার" প্রাণির কোষে।
!
★কোষ বিভাজন ৩ প্রকার যথাঃ
১.অ্যামাইটোসিস(প্রত্যাক্ষ কোষ বিভাজন)
২.মাইটোসিস(সমীকরণিক বিভাজন)
৩.মিয়োসিস(হ্রাসমুলক বিভাজন).
!
!
!
!
*অ্যামাইটোসিস*
----------------------
★যে প্রক্রিয়ায় কোষের নিউক্লিয়াস & সাইটোপ্লাজম সরাসরি জটিলতা ছাড়ায় বিভক্ত হয়ে ২ টি অপত্য কোষ সৃষ্টি করে তাকে বলে অ্যামাইটোসিস।
!
★কোথায় ঘটে:-ইস্ট,অ্যামিবা প্রভৃতি ১ কোষী জীবে ঘটে থাকে।
!
!
!
!
*কোষচক্র*
---------------
★একটি কোষ সৃষ্টি, বৃদ্ধি & পরবর্তীতে বিভাজন যে চক্রের মাধ্যমে সমপন্ন হয় তাকে বলে কোষচক্র।
*হাওয়ার্ড ও পেল্ক সর্বপ্রথম প্রস্তাব করেন।
*কোষচক্রে অভ্যন্তরীণ উদ্দীপনা দান করে cdk(সাইক্লিন)প্রোটিন।
!
!
★কোষচক্র ধাপ:
১.বিভাজন পর্যায়(মাইটোসিস দশা)=৫-১০% সময়।
২.ইন্টারফেজ(প্রস্তুতি পর্যায়)=90-95% সময় লাগে।
*G-1:সাইক্লিন প্রোটিন সৃষ্টি হয় (৩০-৪০% সময় লাগে).
*S দশা:DNA রেপ্লিকেশন হয় (30-50% সময় লাগে).
*G-2 দশা:মাইক্রোটিউবলস সহ যাবতীয় জিনিস সৃষ্টি হয় (১০-২০% সময় লাগে).
!
!
!
*মাইটোসিস*
---------------------
★ক্যারিওকাইনেসিস:নিউক্লিয়াসের বিভাজন।
★সাইটোকাইনেসিস:সাইটোপ্লাজমের বিভাজন।
!
★যে প্রক্রিয়ায় কোষের নিউক্রিয়াস ১ বার ও ক্রোমোজোম ১ বার বিভাজিত হয়।তাকে মাইটোসিস বলে।
!
*শ্লাইখার সর্বপ্রথম মাইটোসিস বিভাজন লক্ষ করেন।
*ফ্ল্রেমিং সর্বপ্রথম মাইটোসিস নাম দেন।
!
★যেখানে ঘটে:-প্রাণি ও উদ্ভীদের দেহকোষে ঘটে।বিবিন্ন শাখা প্রশাখা,ক্যাম্বিয়াম, জননাঙ্গের গঠন & বৃদ্ধি।
!
!
!
★মাইটোসিস প্রক্রিয়ার ধাপ (৫টি):
----------------------------------------------
১.প্রোফেজ:
*নিউক্লিয়াস আকারে বড় হয়।
*জলবিয়োজন হয় ফলে ক্রোমোজোন খাটো & মোটা হয়।
*নিউক্লিওলাস ও নিউক্লিয়ার এনভেলপ(পর্দা)বিলুপ্তি হওয়া শুরু হয়।
*অপত্য ক্রোমাটিড সৃষ্টি হয়।
!
!
২.প্রোমেটাফেজ:-
*স্পিন্ডল যন্ত্র সৃষ্টি হয়।
*ট্র্যাকশন ফাইবার সৃষ্টি হয়।
*ক্রোমোজমীয় নৃত্য দেখা যায়।
*অ্যাস্টার রশ্মি দেখা যায়।
!
!
৩.মেটাফেজ:-
*নিউক্লিওলাস & নিউক্লিয়ার পর্দার পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়
*মেটাকাইনেসিস ঘটে অর্থাৎ সমস্ত ক্রোমোজোমগুলো মধ্য অবস্হানে (বিষুবীয় অন্চলে) এসে বিন্যস্ত হয়।
!
!
৪.এনাফেজ:-
*সেন্ট্রোমিয়ার বরাবর ভেঙ্গে যায় এবং ক্রোমোজোম গুলো মেরুমুখী হয়।
*ক্রোমোজোম গুলো V,L,J,I আকৃতির হয়।
!
!
৫.টেলোফেজ:-
*(প্রোফেজ এর বিপরীত)
*জলযোজন ঘটে।
*নিউক্লিওলাস ও নিউক্লিয়ার পর্দার পুর্ণ আবির্ভাব ঘটে।
*নতুন দুটি অপত্য নিউক্লিয়াস সৃষ্টি হয়।
!
!
★★অনিয়ন্ত্রিত মাইটোসিস:-ফলে ক্যান্সার & টিউমার হয়।
★কোষের মৃত্যু ২ প্রকার যথা:
১.Necrosis (প্রাকৃতিক মৃত্যু):-পুষ্টির অভাবে বা বিষাক্ত দ্রব্যের কারণে হয়।
২.Apostosis(জেনেটিক্যালি মৃত্যু):-অপ্রয়ো
জনীয় কোষগুলো ধ্বংস হবার প্রক্রিয়া।Apostosis নিয়ন্ত্রণ করে 'মাইটোসিস'।




Part-2

★★মিয়োসিস★★
-------------------------
★যে প্রক্রিয়ায় কোষের নিউক্লিয়াস ২ বার কিন্তু ক্রোমোজোম ১ বার বিভক্ত হয় তাকে 'মিয়োসিস' বলে।ক্রোমোজোম সংখ্যা হ্রাস পায় বলে হ্রাসমুলক বিভাজন বলে।
*স্ট্রাসবুর্গার সর্বপ্রথম মিয়োসিস লক্ষ করেন।
*ফার্মার ও মুর সর্বপ্রথম মিয়োসিস নাম করেন।
!
★কোথায় ঘটে:
*নিম্নশ্রেণির জীবে মিয়োসিস ঘটে 'জাইগোটে'
*উচ্চশ্রেণির জীবে মিয়োসিস ঘটে 'জনন মাতৃকোষে'
!
!
★সংঙ্গায় পড়েছি নিউক্লিয়াস দুবার বিভক্ত হয় অর্থাৎ ক্যারিওকাইনেসিস ২ বার ঘটে:তাই মিয়োসিস কে মিয়োসিস-১ & মিয়োসিস-২ তে বিভক্ত করা যায়।
!
★মিয়োসিস-১:
----------------------
১.প্রোফেজ-১
২.মেটাফেজ-১
৩.এনাফেজ-১
৪.টেলোফেজ-১
!
★প্রোফেজ-১ কে আবার ৫ ভাগে ভাগ করা যায় যথাঃ-
১.লেপ্টেটিন(চিকন সুতা):
*জলবিয়োজন ফলে ক্রোমোজোম মোটা & খাটো হয়।
*ক্রোমোজোমে ক্রোমোমিয়ার দেখা যায়।
*ক্রোমোজোমগুলো ফুলের তোড়ার মত দেখা যায় (একে bouque 'বুকে' বলে).
!
!
২.জাইগোটিন(জোড়া সুতা):-
*বাইভ্যালেন্ট সৃষ্টি হয়।
*সিনাপসিস ঘটে।
*ক্রোমোজোম এর অর্ধ্যেক সংখ্যক বাইভ্যালেন্ট সৃষ্টি হয়।
!
!
৩.প্যাকাইটিন(পুরু সুতা):-
*ক্রোমোজোমগুলো ট্রেট্রাড অবস্হাপ্রাপ্ত হয়।
*কায়াজমা সৃষ্টি হয়।
*ক্রসিংওভার সৃষ্টি হয়।
!
!
৪.ডিপ্লোটিন(ডাবল সুতা):-
*লুপ সৃষ্টি হয়।
*প্রান্তীয়করণ ঘটে।
!
!
৫.ডায়াকাইনেসিস(বিপরীত চলন):-
*ক্রোমোজোমগুলো আরো মোটা হয়।
*নিউক্লিওলাস & পর্দা বিলুপ্ত হয়।
!
!
★মেটাফেজ-১:-মাইটোসিস মেটাফেজ মতই তবে এখানে সেন্ট্রোমিয়ার বিভক্ত হয়না।
★এনাফেজ-১:-মাইটোসিস মতই।
★টেলোফেজ-১:-মাইটোসিস মতই।



কোষের গঠন

★★কোষের গঠন★★
------------------------------
★টেকনিক-১:-পর্দাবেষ্টিত সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু:-
"মা এরাই পাগল"
*মা-মাইটোকন্ড্রিয়া।
*এরা-এনাডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম।
*পা-প্লাস্টিড,পারঅক্সিজোম।
*গ-গলগি বডি।
*ল-লাইসোজোম।
''
'
★টেকনিক-২:-পর্দাবিহীন অঙ্গাণু:-
"সেরা মামাই প্রথম"
*সে-সেন্ট্রিওল।
*রা-রাইবোজোম।
*মা-মাইক্রোটিউবলস।
*মা-মাইক্রোফিলামেন্ট।
*প্রথম-প্রোটিওসোম।
'
'
★টেকনিক-৩:-
★সেন্টিওল এর কাজ:-
মনে রাখার ছন্দ
"শুভ মার ফাজিল ছেলে"
'
★শু = শুক্রাণুর লেজ
গঠনে সাহায্য করে।
★ভ = কোষ
বিভাজনে সহায়তা করে।
★মা = কোষ
বিভাজনে মাকুতন্ত্র গঠন করে।
★ফাজিল ছেলে = ফ্ল্যাজেলা ও
সিলিয়া গঠন করে।
'
'
কোষ নিংসৃত রাসায়নিক পদার্থ মনে রাখার ছন্দ:
"PEN"
P=পিগমেন্ট
E=এনজাইম
N=নেকটার





Part-1

★★কোষ গঠন★★
-----------------------------
★জীববিজ্ঞান জনক-এরিস্টটল।
★প্রাণিবিজ্ঞান জনক-এরিস্টটল
★উদ্ভিদবিজ্ঞান জনক-থিওফ্রাস্টটাস্ট।
★বায়োলজি শব্দের প্রবর্তক-ল্যামার্ক।
★শ্রেনিবিন্যাসের জনক-ক্যারোলাস লিনিয়াস।
'
★সবচেয়ে বড় কোষ-উট পাখির ডিম।
★সবচেয়ে লম্বা কোষ-নিউরণ কোষ।
★কোষ মতবাদের প্রবর্তক-স্নাইডেন & সোয়ান।
'
★কোষের ভিতরের সমস্ত অর্ধতরল, জেলির ন্যায় পদার্থ সমুহকে বলে "প্রোটোপ্লাজম"।
'
'
★কোষপ্রচীরের ভিতরের "নিউক্লিয়াস বাদে" বাকি সব গুলোকে বলে *সাইটোপ্লাজম*
অর্থাৎ সাইটোপ্লাজম+নিউ
ক্লিয়াস=প্রোটোপ্লাজম।
'
'
★কোষের সন্চিত বস্তু:-
*কার্বোহাউড্রেট.
*প্রোটিন।
*লিপিড।
'
★নিসৃত পদার্থ:-
*পিগমেন্ট
*এনজাইম।
*হরমোন।
*নেকটার।
'
★বর্জ্য পদার্থ:-
*রেজিন
*টেনিন।
*গাম।
*ল্যাটেক্স।
*খনিজ পদার্থ।
*জৈব এসিড.
*উদ্বায়ী তেল।
'
'
★পর্দাবেষ্টিত সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু:-
"মা এরাই পাগল"
*মা-মাইটোকন্ড্রিয়া।
*এরা-এনাডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম।
*পা-প্লাস্টিড,পারঅক্সিজোম।
*গ-গলগি বডি।
*ল-লাইসোজোম।
''
'
★পর্দাবিহীন অঙ্গাণু:-
"সেরা মামাই প্রথম"
*সে-সেন্ট্রিওল।
*রা-রাইবোজোম।
*মা-মাইক্রোটিউবলস।
*মা-মাইক্রোফিলামেন্ট।
*প্রথম-প্রোটিওসোম।
'
'
★নিউক্লিয়াসবিহিন কোষ:-
*লোহিত কণিকা,
*অণুচক্রিকা।
*সীভকোষ(সীভনল).
*আরশোলা
*আদিকোষে।





Part-2

★কোষের কোষপ্রাচীরটি ৩ স্তরে বিবক্ত।
'
১.মধ্যপর্দা
২.প্রাথমিক প্রাচীর
৩.সেকেন্ডারি প্রাচীর
'
১.মধ্যপর্দা (ফ্র্যাগমোপ্লাস্ট & ভেসিকল দ্বারা গঠিত)
২.প্রাথমিক প্রাচীর (সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজ, গ্লাইকোপ্রোট২.প্রাথমিক প্রাচীর (সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজ, গ্লাইকোপ্রোটিন দারা গঠিত)
৩.সেকেন্ডারি প্রাচীর (লিগনিন দ্বারা গঠিত)
'
কোষপ্রাচীরের কিছু কিছু জায়গায় সেকেন্ডারি প্রাচীর & প্রাথমিক প্রাচীর থাকে না।শুধু মধ্যপর্দা থাকে।
-ঐ জায়গাটাকে বলে পিট পেয়ার (কুপ এলাকা)।
এর মাধ্যমে একটি কোষ অন্য একটি কোষের সাথে আন্তঃযোগাযোগ রক্ষা করে যাকে বলা হয় "প্লাজমাডেসমাটা"
'
★কোষপ্রাচিরের উপাদানের সংযুক্তি:
*সেলুলোজ-40%
*হেমিসেলুলোজ-20%.
*পেকটিন-30%.
*গ্লাইকোপ্রোটিন-10%.
'
★ছত্রাকের কোষপ্রাচীর 'কাইটিন' নির্মিত।
★ব্যাকটেরিয়ার কোষপ্রাচীর 'প্রোটিন লিপিড' নির্মিত।
★কোষপ্রাচীর একক 'মাইসেলিস'।
"
"
"
★★প্রোটোপ্লাজম★★
*প্রোটোপ্লাজমের আবর্তনকে-সাইক্ল
োসিস বলে।
*ভৌত ভিত্তি বলেন 'হ্যাক্সলী'
*দানাদার & কলয়ডালধর্মী।
*আপেক্ষিক গুরুত্ব পানি থেকে বেশি।
'
'
'
★★মাইটোকন্ড্রিয়া★★
★রাসায়নিক উপাদান:
*প্রোটিন-65%
*গ্লিসারাইডস-29%.
*কোলেস্টেরল-2%/4%.
*লেসিথিন & সেফালিন-4%.
*অন্যান্য-10%.
'
★মাইট্রোকন্ড্রিয়াতে 100 প্রকার এনজাইম & কো এনজাইম আছে।
★এর নিজস্ব বৃত্তাকার DNA & রাইবোসোম আছে।






★★প্লাস্টিড★★

★সবচেয়ে বড় অঙ্গাণু।
★প্রকার:-3 প্রকার
1.লিউকোপ্লাস্ট
2.ক্রোমোপ্লাস্ট।
3.ক্লোরোপ্লাস্ট।
'
★লিউকোপ্লাস্ট(বর্ণহীন):
*অ্যামাইলোপ্লাস্ট-শর্করা সন্চয় করে।
*অ্যালিউরোপ্লাস্ট-প্রোটিন সন্চয় করে।
*ইলায়োপ্লাস্ট-স্নেহ সন্চয় করে।
'
★ক্রোমোপ্লাস্ট(রঙ্গি অংশ সবুজ ছাড়া):
*ক্যারোটিন-কমলা ও লাল।
*জ্যান্হোফিল-হলুদ।
*ফাইকোসায়ানিন-নীল।
*ফাইকোইরিথ্রিন-লাল।
*Cha-A =হলদে।
*Cha-b=নীলাভ।
'
★ক্লোরোপ্লাস্ট(সবুজ অংশ):-
*এর নিজস্হ DNA & রাইবোসোম আছে।
*প্রতি কোষে সংখ্যা(10-40 টি).
*এতে থাইলাকয়েড & গ্রানাম থাকে (40-60 টি).
'
★ক্লোরোপ্লাস্টের আকৃতি:-
*উচ্চশ্রেণির উদ্ভিদে-লেন্স আকৃতি।
*Chlamydimonas-পেয়ালা আকৃতি।
*Spirogyra-সর্পিলাকৃতি।
*Zygnema-তারকাকৃতি।
*Ulothrix-গার্ডেল/আংটি আকৃতি।
*phitophora-গোলাকৃতি।
*Oedogonium-জালিকাকৃতি।
"
"
"
★★সেন্ট্রিওল★★
★1 জোড়া সেন্ট্রিওলকে বলে-ডিপ্লোসোম/জিপাসোম।
★সেন্ট্রিওলের চারপাশের তরলকে বলে-সেন্ট্রোস্ফিয়ার।
★সেন্ট্রিওল+সেন্ট্রোস্ফিয়ার=সে
ন্ট্রোসোম।
"
"
"
★★কোষ গহ্বর★★
★পর্দাকে বলে-টনোপ্লাস্ট।
★কাজ:-
*কোষরস ধারণ করা।
*pH রক্ষা করা।
*প্রয়োজনীয় বর্জ্য পদার্থ ধারণ।
*পানি চাপ রক্ষা করা।




Part-3

★★ক্রোমোজোম সংখ্যা★★(VVI)
*ধান-24
*গম-42.
*ভুট্রা-20
*চীনাবাদাম-40
*পিয়াজ-16
*পাট-14
*মানুষ-46
*কবুতর-80.
*গরু,ছাগল-60.
*খরগোশ-44.
*E.coli-1
*Haemophilus influenzae-1
*ইস্ট-32
*পুস্পক উদ্ভিদ-10
"
"
"
"
★ক্রোমোজোমে 2 ধরণের প্রোটিন বিদ্যমান:-
1.নিম্নআনবিক গুরুত্বসম্পন্ন (ক্ষারীয়):-প্রো
টামিন & হিস্টোন।
2.উচ্চআনবিক গুরুত্বসম্পন্ন (অম্লীয়):-DNA পলিমারেজ & RNA পলিমারেজ।
"
"
"
★নাইট্রোজেনঘটি ক্ষারক 2 ধরণের:-
1.পিউরিন:
*দুই রিং বিশিষ্ট
*সংকেত:C5H4N4
*অ্যাডিনিন, গুয়ানিন।
'
★পাইরিমিডিন :
*এক রিংবিশিষ্ট
*সংকেত:C4H4N2
*সাইটোসিন,থাইমিন,ইউরাসিল।
"
"
"
★★জিন প্রকাশের বিভিন্ন একক:
1.রেকন-জিন রিকম্বিনেশনের একক।
2.মিউটন-জিন মিউটেশনের একক।
3.রেপ্লিকেন-যে জিন DNA এর অনুলিপন নিয়ন্ত্র করে।
4.সিস্ট্রন-জিন কার্যের একক।
'
★আদিকোষে জিন প্রকাশের ইউনিটকে বলে 'অপেরন'.এর 4 টি অংশ:-
1.গাঠনিক জিন:এনজাইম সংশ্লেষ করে।
2.প্রোমোটাে/উদ্দীপক জিন:যেখানে RNA পলিমারেজ এনজাইম যুক্ত হয়।
3.অপারেটর /চালক জিন:প্রোটিন উৎপাদন নিয়ন্ত্রন করে।
4.রেগুলেটর/নিয়ন্ত্রক:অপারেটর জিনকে নিয়ন্ত্রণ করে।

শ্বসন ক্রিয়া

Part-1

"শ্বাসরন্জক"
★শ্বাস:শ্বসন (শ্বসন গ্যাস অর্থাৎ o2,Co2)
★রন্জক:রং (পিগমেন্ট)

অর্থাৎ শ্বাসরন্জক মানে হলো এমন এক পিগমেন্ট বা রং যে কিনা শ্বসন গ্যাস (O2,Co2) পরিবহন করে।

★এ পর্যন্ত প্রাণিদেহে ৪ ধরনের শ্বাসরন্জক পাওয়া গেছে।এরা হলো:
১.হিমোগ্লোবিন
২.হিমোসায়ানিন
৩.হিমিইরিথ্রিন
৪.ক্লোরোক্রুরিন

★হিমোগ্লোবিন :শ্বসন গ্যাস পরিবহন করে vertebrate (মানুষ,সিংহ,পাখি,কুমির) দের।

★হিমোসায়ানিন: শ্বসন গ্যাস পরিবহন করে Mollusca & Arthropoda পর্বের প্রাণিদের।

♦Part-2
★রক্তের মাধ্যমে যখন o2 পরিবাহিত হয় তখন রক্তে থাকা হিমোগ্লোবিন এর সাথে মিলে তৈরি করে "অক্সিহিমোগ্লোবিন(o2+Hb)" 
এভাবে হিমোগ্লোবিন o2 কে পরিবহন করে ফুসফুস থেকে প্রতিটা কোষে কোষে নিয়ে যায়।

★তারপর সেই অক্সিজেন কোষের ভিতরে থাকা খাদ্যকে ভেঙ্গে ATP & Co2 তৈরি করে।

★তারপর সেই ATP কোষ নিজে ব্যবহার করে শক্তি কাজে লাগায়।আর Co2 টি রক্তের হিমোগ্লোবিন সাথে মিলে তৈরি করে "কার্বামিনোগ্লোবিন (Hb+Co2)"
এভাবে Hb টি Co2 কে কোষ থেকে পরিবহন করে নিয়ে আসে ফুসফুসে।
'
'
'
'
Part-3........... Coming soon

মানব প্রজননতন্ত্র

Part-6
'
'
★নিষেক (Fertilization)
-----------------------------------
★ডিম্বাণু & শুক্রাণুর মিলনের মাধ্যমে জাইগোট তৈরি হবার প্রক্রিয়াকে বলে নিষেক।
'
★ধাপ:
----------
★নিষেক ঘটতে হলে শুক্রাণু টাকে ডিম্বাণুর ভিতরে প্রবেশ করতে হবে। অর্থাৎ ডিম্বাণুর প্রত্যেকটা আবারণী (করোনা রেডিয়াটা,জোনা পেলুসিডা) কে অতিক্রম করতে হবে।অর্থাৎ নিষেকে ধাপগুলো হলো:-
১.করোনা রেডিয়াটাকে অতিক্রম।
২.জোনা পেলুসিডা কে অতিক্রম।
৩.ডিম্বাণু & শুক্রাণুর মিলন।
'
★ফলাফল & গুরুত্ব:
---------------------------
★শুক্রাণু n ডিম্বাণু n দুটো মিলে জাইগোট তৈরি করে 2n অর্থাৎ ডিপ্লয়েড ক্রোমোজেম গঠন করে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেছে।
★এর মাধ্যমে ভ্রুণ এর লিঙ্গ নির্ধারণ হয়।
★জীবে বংশ রক্ষা & ধারাবাহিকতা নিশ্চয়তা প্রদান করে।
'
'
★নোট:কেন জনন মাতৃকোষে মিয়োসিস & জননকোষে মাইটোসিস হয়??
'
★আমরা দেখেছি নিষেকে সংঘটিত শুক্রাণুটি বাবা হতে & ডিম্বাণুটি মা হতে এসেছে।তাই এ জননকোষগুলোকে বলে জনন মাতৃকোষ।অর্থাৎ এগুলো পরবর্তীতে বিভাজিত হবে।
এখন যদি এগুলোতে মিয়োসিস হয়ে n (হ্যাপ্লয়েড) হত তাহলে নিষেকে মিলনের পর 2n+2n=4n হয়ে যেত।অর্থাৎ পরবর্তী সন্তানটির ক্রোমোজোম ভিন্ন হতো।আবার তার সন্তানের 8n তারপর 16n হতো।এভাবে নতুন কোনো প্রজাতি তৈরি হতো।
★তাই জনন মাতৃকোষে মিয়োসিস হয় যেন মাতৃকোষ এর ক্রোমোজোম গুলো 2n হতে n এ হতে পারে।
'
★তারপর নিষেকে পর দেখা যাচ্ছে জাইগোটটি আস্তে আস্তে বড় হবে ফিটাস হয়ে বাচ্চাতে রুপান্তর হবে তারপর সন্তানটি জন্ম নিবে অর্থাৎ জাইগোটটি বড় হবে।
এখন বড় হতে গেলে স্বাভাবিক নিয়মে মাইটোসিস বিভাজনের মাধ্যমে বড় হবে।
★তাই বলে জননকোষে মাইটোসিস হবে



Part-7
'
★ইমপ্লান্টেশন:
--------------------
★আমরা জানি জরায়ুর (uterus) এর তিনটি স্তর যথা:
★পেরিমেট্রিয়াম।
★মায়োমেট্রিয়াম।
★এন্ড্রোমেট্রিয়াম।
'
★জরায়ুর (এন্ড্রোমেট্রিয়াম স্তরে ভ্রুণ (জাইগোটটি) স্হাপিত হওয়াকে বলে ইমপ্লান্টেশন।
★ইমপ্লান্টেশনের সময় ভ্রুণ যে অবস্হায় থাকে তাকে ব্লাস্টোসিস্ট বলে।
'
'
★ভ্রুণ গঠন প্রক্রিয়া:
-------------------------------
১) ক্লিভেজ:
যে প্রক্রিয়ায় জাইগোট মাইটোসিস বিভাজনের মাধ্যমে বিভাজিত হয়ে অসংখ্য ভ্রূণকোষ সৃষ্টি করে তাকে ক্লিভেজ বা সম্ভেদ বলে।
'
★ক্লিভেজে সৃষ্ট ভ্রূণের প্রতিটি কোষকে ব্লাস্টোমিয়ার বলে।
'
★ক্লিভেজ প্রক্রিয়ায় ক্রমাগত কোষ বিভাজনের ফলে জাইগোটটি বহুকোষী নিরেট গোলকে পরিণত হয়। এর নাম মরুলা।
'
★মরুলার কোষগুলো ক্রমশ একস্তরে সজ্জিত হয় এবং এর ভেতরে একটি তরলপূর্ণ গহ্বর সৃষ্টি হয়। ভ্রূণের এ দশাকে ব্লাস্টুলা বলে।
'
★ব্লাস্টুলার প্রাচীরকে ব্লাস্টোডার্ম।
★ তরলপূর্ণ গহ্বরকে ব্লাস্টোসিল বলে।
'
★ভ্রূণ ব্লাস্টুলায় পরিণত হওয়ার সাথে সাথে ক্লিভেজ দশার পরিসমাপ্তি ঘটে।

Part-8

★গ্যাস্ট্রোলেশন:যে প্রক্রিয়ায় তিনটি ভ্রণস্তর তৈরি তাকে বলে গ্যাস্ট্রোলেসন:
'
★মানব ভ্রুণের তিনটি স্তর যথা:
>>ভ্রণীয় স্তরের পরিণতি:-
'
১.এক্টোডার্ম:
"এনামুলের চোখের অপটিক স্নায়ুর পাওয়ার অনেক"
*এনামুল-এনামেল,এপিডার্ম।
*চোখ-চোখ।
*অপটিক স্নায়ু-অল স্নায়ুতন্ত্র
*পাওয়ার-পায়ুর আবরণ।
*অনেক-অন্তকর্ণ।
'
২.মেসোডার্ম:-
"তুমার (ইউর) ডিওডেনামে লম্বার পেরেক সংযোজন প্রয়োজন"
*ইউর-ইউস্টেশিয়ান নালী
*ডিও-ডার্মিস
*ডেনাম-ডেন্টিন (দাত)
*লম্বা-লসিকা।
*পে-পেশি টিস্যু।
*রে-রেচনতন্ত্র।
*সংযোজন-সংবহনতন্ত্র (রক্ত)
*প্রয়োজন-প্রজননতন্ত্র।
'
৩.এন্ডোডার্ম:-
"জ্বরের মধ্যে অযথা সংসয় জাগে"
*মধ্যে-মধ্যকর্ণ
*অ-অগ্ন্যাশয়
*থা-থাইমাস,থাইরয়েড।
*সংশয়-শ্বসনতন্ত্র।
'
'
'
★ অর্গানোজেনেসিস:
গ্যাস্ট্রুলেশনে সৃষ্ট ভ্রূণীয় স্তরগুলো থেকে ভ্রূণের অঙ্গকুঁড়ি সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে,অর্
থাৎ বিভিন্ন অরগান(অঙ্গাণু) তৈরি হবার প্রক্রিয়া।

মানব প্রজননতন্ত্র

Part-5
'
★উওজেনেসিস:-
----------------------
★স্ত্রী ডিম্বাশয় হতে ডিম্বাণু তৈরি হয়।
★এর চারটি ধাপ:
১.সংখ্যাবৃদ্ধি পর্যায়।
২.বৃদ্ধি পর্যায়।
৩.পুর্ণতাপ্রাপ্তি পর্যায়।
৪.রুপান্তর পর্যায়।
'
'
★ডিম্বাণুর গঠন:
---------------------
★আবরণী:তিনধরনের আবরণী আছে যথা:
১.ভাইটেলিন আবরণী।
২.মুখ্য/জোনা পেলুসিডা।
৩.গৌণ/করোনা রেডিয়াটা।
'
★উওপ্লাজম:ডিম্বাণুর সাইটোপ্লাজম কে বলে উওপ্লাজম।
'
★নিউক্লিয়াস:এতে হ্যাপ্লয়েড সংখ্যক নিউক্লিয়াস থাকে।
'
'
'
★নোট:
★আমরা জানি জননকোষ (শুক্রাণু & ডিম্বাণু) তে মিয়োসিস হয়।আর মিয়োসিস এ একটি থেকে চারটি কোষ তৈরি হয়।
'
★শুক্রাণুতে-একটি থেকে চারটি শুক্রাণু তৈরি হয়।
★ডিম্বাণুতে-একটি থেকে ১টি ডিম্বাণু & তিনটি পোলার বডি তৈরি হয়।
'
★গ্যামিটোজেনেসিস গুরুত্ব:
-এর ফলে শুক্রাণু & ডিম্বানু তৈরি হয় যা জননের জন্য অপরিহার্য।

মানব প্রজননতন্ত্র

Part-4

★গ্যামিটোজেনেসিস:
-----------------------------
যে প্রক্রিয়ায় প্রাণীদেহে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু উৎপাদিত হয় তাকে গ্যামিটোজেনেসিস বলে।
এটি দু'ধরনের যথা:
১.স্পার্মাটোজেনেসিস
২.উওজেনেসিস।

'
★ শুক্রাণু উৎপন্নের প্রক্রিয়াকে স্পার্মাটোজেনেসিস এবং
★ ডিম্বাণুু উৎপন্নের প্রক্রিয়াকে উওজেনেসিস বলা হয়।
'
'
'
★স্পার্মাটোজেনেসিস :
------------------------------
★শুক্রাশয়ের গঠন একক-সেমিনিফেরাস নালী।
★এ নালীর গায়ে থাকে ইন্টারস্ট্যাশিয়াল কোষ অব লিডিগ যেখান থেকে শুক্রাণু তৈরি হয়।
★নালীর ফাঁকে ফাঁকে কিছু "সারটলি কোষ" থাকে যারা শুক্রাণুকে পুষ্টি পদার্থ সরবরাহ করে।
'
★এর ৪ টি পর্যায়:
১.সংখ্যাবৃদ্ধি পর্যায়।
২.বৃদ্ধি পর্যায়।
৩.পুর্ণতাপ্রাপ্তি পর্যায়।
৪.স্পার্মিওজেনেসিস।
'
'
★স্পার্মিওজেনেসিস:
----------------------------
স্পার্মাটিড থেকে স্পার্ম (স্পার্মাটোজোন) রুপান্তরিত হবার প্রক্রিয়াকে বলে স্পার্মিওজেনেসিস।
★এসময় যেসব পরিবর্তন হয়:
ক.অ্যাক্রোজোম তৈরি হয়।
খ.নিউক্লিয়াসটি সংকুচিত হয়।
গ.শুক্রাণুর ঘাড়,বডি,লেজ তৈরি হয়।
'
'
★একটি শুক্রাণুর গঠন:-
------------------------------
★মাথা:
-হ্যাপ্লয়েড ক্রোমোজোম বিশিষ্ট নিউক্লিয়াস থাকে।
-মাথাটি অ্যাক্রোজোম নামক টুপির মত জিনিস দ্বারা আবৃত,যাতে এনজাইম থাকে।
'
★গ্রীবা (নেক):
-এতে সেন্ট্রিওল থাকে।
'
★বডি(মধ্যাংশ):
-এখানে অসংখ্য মাইট্রোকন্ডিয়া থাকে।
★লেজ:সবচেয়ে পিছনের অংশটি।

মানব প্রজননতন্ত্র

Part-3
'
'
★প্রজননের বিভিন্ন পর্যায় ★
*************************
১.বয়োঃসন্ধিকাল (Adolescence)
2.রজঃচক্র (Menstrual cycle).
3.গ্যামিটোজেনেসিস।
৪.নিষেক।
৫.ইমপ্লান্টেশন।
"এ পর্যায় গুলো নিয়ে আলোচনা করবো"
'
'
★বয়োঃসন্ধিকাল:
------------------------
★কৈশোর & যৌবনের সন্ধিকালকে বলে বয়োঃসন্ধিকাল (puberty).
'
★মেয়েদের:
---------------
শুরু হয় ১০-১২ বয়সে।তাদের শরিরে কিছু পরিবর্তন হয় এসময়।যেমন:
'
*পিউবারচি:বগলের নিচে & নাভীর নিচের লোম গজানো।
*মেনারচি:মাসিক (রজঃচক্র) শুরু হয়।প্রথম মাসিক কে বলে মেনারচি।
*এন্ড্রোজেন হরমোন নিঃসরণ বৃদ্ধি পায়।
'
'
*ছেলেদের:
---------------
-শুরু হয় ১৩-১৪ বছর বয়সে।
-টেস্টোস্টেরণ নিঃসরণ শুরু হয়।
'
'
'
'
★রজঃচক্র (menstrual cycle)
-------------------------------------------
★প্রতিমাসে একটা নির্দিষ্ট সময়ে রক্তসহ মিউকাস & অন্যন্য পদার্থ মেয়েদের যোনিপথে বের হয় তাকে বলে রজস্রাব (menstruation).
★নিদির্ষ্ট সময় পরপর রজস্রাব সংঘটিত হওয়াকে বলে menstrual cycle.অর্থাৎ এটি চক্রাকারে প্রতি মাসে হয়।
'
★সময়:সাধারণ ২৮ দিন।
'
★দশা:এর তিনটি দশা যথা:
---------
১.প্রোলিফারেটিভ দশা:
*সময়:১০ দিন।
*এর সাথে Follicle stimulating hormone & ইস্ট্রোজেন সম্পর্কিত।তাই একে ফলিকুলার /ইস্ট্রোজেন দশা বলে।
'
★সিক্রেটরি দশা:
*সময়:১৪ দিন।
*এখানে ওভ্যুলেশ ঘটে।
'
★ব্লিডিং দশা:
*সময়:৪-৫ দিন।
*পরিমাণ:৩০-৪০ মিলিলিটার।
'
'
★ওভ্যুলেশন:
------------------
★ডিম্বাশয়ের গ্রাফিয়ান ফলিকলের প্রাচীর ভেঙ্গে সেকেন্ডারি ওওসাইট (ডিম্বাণু) বের হয়ে আসাকে বলে ওভ্যুলেশন।
★এসময় FSH & LH সর্বোচ্চ ক্ষরণ হয়

মানব প্রজননতন্ত্র

★স্ত্রীজননতন্ত্র★
---------------------
★স্ত্রীদেহের যে তন্ত্র ডিম্বাণু উৎপাদন,নিষেক,ভ্রণের বিকাশ সম্পন্ন হয় তাকে স্ত্রীপ্রজনন তন্ত্র বলে।এটি গঠিত-
'
★ডিম্বাশয়(ওভারি):
-মেসোভেরিয়াম পর্দায় আবৃত
-এতে ডিম্বাণু তৈরি হয়।
-এর প্রাচীর থেকে ইস্ট্রোজেন,প্রোজেস্টেরন,রিলাক্সিন ক্ষরিত হয়।
'
★ডিম্বনালী(ফেলোপিয়ান টিউব):-
-ডিম্বাণু এর মাধ্যমে জরায়ুতে পৌছে।
-এখানে নিষেক হয়।
'
★জরায়ু (ইউটেরাস):
-------------
*এর প্রাচীর তিনস্তরবিশিষ্ট
-পেরিমেট্রিয়াম
-মায়োমেট্রিয়াম।
-এন্ড্রোমেট্রিয়াম।
'
*এর তিনটি অংশ
-ফান্ডাস
-বডি।
-সারভিক্স।
'
-এখানে ভ্রুণের বিকাশ ঘটে(বাচ্চাটি বড় হয়).
-এখান থেকে অমরা (প্লাসেন্টা) তৈরি হয়।।
'
'
★যোনি (ভেজাইনা):
-সঙ্গম (Sex) এ সাহায্য করে।
-সন্তান প্রশবে সাহায্য করে।

মানব জীবনের ধারাবাহিকতা

Part-1

★মানবজীবনের ধারাবাহিকতা★
********************
★পুংজনন তন্ত্র★


----------------------
★পুরুষের যে তন্ত্র থেকে শুক্রাণু উৎপাদন,সন্চয়,পরিবহন ও দেহের বাহিরে নিক্ষিপ্ত হয় তাকে পুংজননতন্ত্র বলে।এটি গঠিত-
'
★টেকনিক:
"seven up"
★s=সেমিনিফেরাস নালী।
★e=এপিডিডাইমিস।
★v=ভাস ডিফারেন্স।
★e=ইজাকুলেটরি ডাক্ট।
★u=ইউরেথ্রা।
★p=পেনিস।।
'
'
★শুক্রাশয়(Testes):
-এটি প্রধান অঙ্গ।
-এটা স্ক্রোটামে ভিতরে থাকে।
-এটি শুক্রাণু তৈরি করে স্পার্মাটোজেনেসিস প্রক্রিয়ায়।
-এটি টেস্টোস্টেরণ হরমোন ক্ষরণ করে।
'
★ইপিডিডাইমিস:
-এখানে শুক্রাণু একমাত্র সন্চিত থাকে।
-পুষ্টি পদার্থ ক্ষরণ করে শুক্রাণু mature(পুর্ণতা) হবার জন্য।
'
★ভাস ডিফারেন্স(শুক্রনালী):
-এটি স্ত্রীর সাথে মিলনের সময় দ্রুত শুক্রাণু পরিবহন করে।
'
★ইজাকুলেটরি ডাক্ট(ক্ষেপননালী):
-এর মাধ্যেমে শুক্রাণু ইউরেথ্রায় প্রবেশ করে।
'
★ইউরেথ্রা:
-এর মাধ্যমে বীর্য বাহিরে বের হয়।
-মুত্র নিষ্কাশিত হয়।
'
★পেনিস(শিশ্ন):
-এটি যৌন সঙ্গমে (sex) হেল্প করে।
-শুক্রাণুকে স্ত্রীজননাঙ্গে প্রবেশ করায়


ভাইভার জন্য জানো

★Most vvi for ju:
★ডিম্বাণু প্রকার:-
------------------------
★মাইক্রোলেসিথাল/হোমোলেসিথাল/
আইসোলেসিথাল:-
-একাইনোডার্ম,
-ইউরোকর্ডেট,
-সেফালোকর্ডেট,
-মানুষ,
-স্তন্যপায়ী।
'
★ম্যাক্রোলেসিথাল/পলিলেসিথাল/
টেলোলেসিথাল:-
-মাছ,
-সরীসৃপ,
-পাখি।

মানব সংবহন্তন্ত্র

মানব দেহে বিভিন্ন ধরনের সংবহন তন্ত্র দেখা যায়।
---------------------------------------------------------------------
★রক্ত সংবহন তন্ত্র:
হৃৎপিন্ড ও রক্তনালীর সাহায্যে রক্ত সারা দেহে সঞ্চালিত হয়।
'
★লসিকাতন্ত্র:
কলা ও রক্ত প্রবাহের মধ্যে লসিকা (লিম্ফ) আদান-প্রদানের কজে নিয়োজিত, যা লসিকা এবং লসিকাগ্রন্থি ও লসিকানালী দ্বারা সম্পন্ন হয়; এর সাথে অনাক্রম্যতন্ত্র (প্রতিরক্ষাতন্ত্র)ও জড়িত যা শ্বেতকনিকা, টনসিল, এ্যাডেনয়েড, থাইমাস ও প্লীহা (স্প্লিন) এর সাহায্যে রোগ সৃষ্টিকারী বস্তুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তৈরি করে।
'
★পরিপাকতন্ত্র:
লালাগ্রন্থি, ইসোফেগাস, পাকস্থলী, যকৃৎ, পিত্তথলি, অগ্ন্যাশয়, অন্ত্র (ইন্টেস্টাইন) সমূহ, মলাশয় ও পায়ু দ্বারা খাদ্য পরিপাক ও প্রক্রিয়াজাত করা হয়।
'
★অন্তঃক্ষরা তন্ত্র:
অন্তঃক্ষরা (এন্ডক্রাইন) গ্রন্থিসমূহ যেমন- হাইপোথেলামাস, পিটুইটারী, পিনিয়াল বডি, থাইরয়েড, প্যারাথাইরয়েড এবং অ্যাড্রেনাল গ্রন্থিসমূহ, হতে উৎপন্ন হর্মোন দ্বারা দেহের বিভিন্ন কার্যাদি সম্পন্ন হয়।
আচ্ছাদন তন্ত্র: ত্বক, চুল, নখ।
'
★পেশীতন্ত্র:
পেশীর সাহায্যে নড়াচড়া করা হয়।
স্নায়ুতন্ত্র: মস্তিষ্ক, মেরুদন্ড, প্রান্তদেশীয় স্নায়ু ও স্নায়ু সমূহের দ্বারা তথ্য সংগ্রহ, প্রেরন ও প্রক্রিয়াকরন করা হয়।
'
★প্রজননতন্ত্র: যৌনাঙ্গ সমূহ।
'
★শ্বসনতন্ত্র:
শ্বাস-প্রশ্বাসের অন্ত্র সমূহ- ফ্যারিংক্স, ল্যারিংক্স, ট্রাকিয়া, ব্রংকাই, ফুসফুস এবং মধ্যচ্ছদা।
'
★কঙ্কালতন্ত্র:
হাড়, তরুনাস্থি, লিগামেন্ট ও টেন্ডনের মাধ্যমে দৈহিক গঠন ও প্রতিরক্ষার কাজে নিয়জিত।
'
★রেচনতন্ত্র:
তরল ভারসাম্য, ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্য ও মূত্র নিষ্কাশনের কাজ বৃক্ক (কিডনি), গবিনী (ইউরেটার), মুত্রথলি এবং মূত্রনালী (ইউরেথ্রা) করে থাকে।
'
'
হাদিস
Narrator : 
আবূ হুরাইরা (রাঃ)

Meaning : 
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ঈমানের ষাটেরও অধিক শাখা আছে। আর লজ্জা হচ্ছে ঈমানের একটি শাখা।

DNA/RNA তুমি কে কার

RNA
*************
 আমাদের জানা আছে যে RNA মাত্র ১ টা সুতা নিয়ে গঠিত। এই RNA-এর বিভিন্ন প্রকারভেদ আছে। যেমন-
★mRNA, 
★tRNA, 
★rRNA.
'
★mRNA:-
--------------
★mRNA হচ্ছে messenger RNA. এটা এক সুতার এবং এরও দুই মাথায় 5′ end এবং 3′ end আছে। এই RNA টা message বা বার্তা বহন করতে পারে। আর সেই বার্তাটা হচ্ছে DNA এর কোড।
'
★আমাদের DNA অনেকগুলো A-T-C-G এর কোডের সমন্বয় নিয়ে তৈরি। এই কোড গুলোকে DNA থেকে রাইবোজোমে নিয়ে যায় mRNA. রাইবোজোম সেই mRNA-এর দেয়া কোড অনুযায়ী প্রোটিন বানায় এবং এসব প্রোটিন আমাদের শরীরের সব ধরনের বৈশিষ্ট্যের জন্য দায়ী। যেমন আমাদের নখ হচ্ছে স্কেরোপ্রোটিন, চুল হচ্ছে কেরাটিন প্রোটিন।
'
★mRNA এর যেমন Start coden আছে, ঠিক তেমনি end coden ও আছে। start coden ১টা থাকলেও End coden থাকে ৩টা, যেমন- UAG, UGA, UAA.
'
'
★rRNA:-
------------
এটার পুরো নাম ribosomal RNA. প্রোটিন তৈরির জন্য আমাদের আরেকটা জিনিস লাগবে, যেটার নাম হচ্ছে রাইবোজোম। rRNA এই রাইবোজোমকে তৈরি করে। তাহলে চলো একটা রাইবোজোমের ফিগার দেখে ফেলি-
'
★রাইবোজোমের শরীরে ২টা পার্ট আছে। উপরের বড় পার্টের নাম 50s, নিচের ছোট পার্টের নাম 30s. আমাদের কোষের ভেতর রাইবোজোমের বড় এবং ছোট অংশ একই সাথে লাগানো থাকে না। আলাদাভাবে থাকে ।
'
★Translation প্রক্রিয়ায় রাইবোজোমের এই দুটো পার্টের মাঝখানে mRNA টা বসে যায়। তারপর রাইবোজোমের ৩ টা পকেট তৈরি হয়। পকেট ৩ টার নাম E site, P site এবং A site.
'
'
★tRNA:-
-------------
★এর মানে হচ্ছে transfer RNA. এটার কাজ হচ্ছে Amino acid এর ছোট ছোট অনুকে transfer করে রাইবোজোমে নিয়ে আসা। tRNA অন্যান্য RNA এর মতই এক সুতার, তবে সেই সুতাটা বিভিন্নভাবে পেঁচিয়ে একটা বিশেষ আকার ধারন করে থাকে। tRNA এর নিচের দিকে ৩টা কোড থাকে যাদের Anti coden বলা হয় এবং উপরের দিকে একটা Amino acid অনু বসে থাকে। Anti coden জায়গাটায় A-C-G-U এই ৪টা কোডের থেকে ৩টা করে কোড থাকে। যেমন- UAA, AGC এরকম।

প্রশ্নমালা

1. নেফ্রন কীভাবে দেহে Vit-D কে কার্যোপযোগী উপাদানে রূপান্তরিত করে?
2. বৃক্কের রক্তের pH নিয়ন্ত্রণের বেসিক কী?
3. Osteoblast থেকে কেন Osteocalcin নামক হরমোন ক্ষরিত হয় ( Osteoblast তো অকার্যকর ও অপরিণত)? 
4. তন্তুময়, তরুণাস্থিময় ও সাইনুভিয়াল অস্থিসন্ধি কী ( আসলে basic টা কী)?
5. মজ্জাগহ্বর কোন ধরনের অস্থিতে থাকে? Compact bone না Spongy bone এ?

6. সরিসৃপ শ্রেণির ভ্রূণের পরিস্ফুটনের সময় বহিঃভ্রূণীয় ঝিল্লি সৃষ্টি হয় ফলে কোনো লার্ভা দশা নেই। এর কারণ কী?
7. কর্ডেটের খণ্ডকায়ন দেহপ্রাচীর, মস্তিষ্ক ও লেজে সীমাবদ্ধ থাকে, সিলোম পর্যন্ত পৌঁছায় না; বলতে কী বুঝানো হয়েছে? 
8. একাইনোডার্মাটার প্রানীরা কেন সবাই সামুদ্রিক। অসমোরেগুলেশন এর সাথে এর সম্পর্ক কী?
9. অরীয় ক্লিভেজ, দ্বিপার্শীয় ক্লিভেজ ও সর্পিল ক্লিভেজ বলতে কী বোঝায়?

10.অরীয় ক্লিভেজ, দ্বিপার্শীয় ক্লিভেজ, সর্পিল ক্লিভেজ বলতে আসলে কী বুঝায়?

11.অনির্দিষ্ট ক্লিভেজ ও নির্দিষ্ট ক্লিভেজ কী?


উত্তর।    Coming soon 

মানব শরীর তত্ব

Article:2 ভ্যাসেকটমি কী?ভ্যাসেকটমির পর কী হবে? এটা জানতে হলে প্রথমে একটু বেসিকটা জানতে হবে।কী বেসিক? দেখো নামটি হচ্ছে ভ্যাসেকটম...