★গ্যামিটোজেনেসিস:
-----------------------------
যে প্রক্রিয়ায় প্রাণীদেহে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু উৎপাদিত হয় তাকে গ্যামিটোজেনেসিস বলে।
এটি দু'ধরনের যথা:
১.স্পার্মাটোজেনেসিস
২.উওজেনেসিস।
'
★ শুক্রাণু উৎপন্নের প্রক্রিয়াকে স্পার্মাটোজেনেসিস এবং
★ ডিম্বাণুু উৎপন্নের প্রক্রিয়াকে উওজেনেসিস বলা হয়।
'
'
'
★স্পার্মাটোজেনেসিস :
------------------------------
★শুক্রাশয়ের গঠন একক-সেমিনিফেরাস নালী।
★এ নালীর গায়ে থাকে ইন্টারস্ট্যাশিয়াল কোষ অব লিডিগ যেখান থেকে শুক্রাণু তৈরি হয়।
★নালীর ফাঁকে ফাঁকে কিছু "সারটলি কোষ" থাকে যারা শুক্রাণুকে পুষ্টি পদার্থ সরবরাহ করে।
'
★এর ৪ টি পর্যায়:
১.সংখ্যাবৃদ্ধি পর্যায়।
২.বৃদ্ধি পর্যায়।
৩.পুর্ণতাপ্রাপ্তি পর্যায়।
৪.স্পার্মিওজেনেসিস।
'
'
★স্পার্মিওজেনেসিস:
----------------------------
স্পার্মাটিড থেকে স্পার্ম (স্পার্মাটোজোন) রুপান্তরিত হবার প্রক্রিয়াকে বলে স্পার্মিওজেনেসিস।
★এসময় যেসব পরিবর্তন হয়:
ক.অ্যাক্রোজোম তৈরি হয়।
খ.নিউক্লিয়াসটি সংকুচিত হয়।
গ.শুক্রাণুর ঘাড়,বডি,লেজ তৈরি হয়।
'
'
★একটি শুক্রাণুর গঠন:-
------------------------------
★মাথা:
-হ্যাপ্লয়েড ক্রোমোজোম বিশিষ্ট নিউক্লিয়াস থাকে।
-মাথাটি অ্যাক্রোজোম নামক টুপির মত জিনিস দ্বারা আবৃত,যাতে এনজাইম থাকে।
'
★গ্রীবা (নেক):
-এতে সেন্ট্রিওল থাকে।
'
★বডি(মধ্যাংশ):
-এখানে অসংখ্য মাইট্রোকন্ডিয়া থাকে।
★লেজ:সবচেয়ে পিছনের অংশটি।
No comments:
Post a Comment